প্রতিষ্ঠাতার পীর ও মু্র্শিদ
আল্লামা শাহসূফী সাইয়্যিদ মুহাম্মাদ কমর উদ্দিন আহমাদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন রিয়াহীন, বিনয়ী, মাহবুবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, আশেকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ইলমে তরিকত ও মা‘রেফাতের ময়দানে আত্মগোপনকারী, ব্যতিক্রমধর্মী এক উজ্জল নক্ষত্র। তিনি ছিলেন বেলায়েতের উচ্চ মাকামাত প্রাপ্ত একজন মহান ওলী। তিনি এতটাই সহজ-সরল ও গোপনীয়তা রক্ষাকারী ছিলেন, যাঁর সান্নিধ্যে না গেলে কিছুতেই তাঁর মাকামাত সম্পর্কে জানা সম্ভব ছিল না।
জন্ম ও পরিচিতি
শিক্ষাজীবন
১৯৪৫ সালে মাত্র দুই বছর বয়সে মুহাম্মাদ কমর উদ্দিন আহমাদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর মাকে হারান। মাতার ওফাতের পর তাঁর পিতা সাইয়্যিদ মুহাম্মাদ কাশেম আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ব্যবসায়িক কাজে সপরিবারে ভারতের আসামে চলে যান। সেখানে বড়পেটা জেলার কেটকুচির খৈরাকাটাগ্রামে তাঁর বাল্যজীবন ও শৈশবকাল অতিবাহিত হয়।১৯৫৮ সালে মেট্রিকুলেশন (এস.এস.সি) ও ১৯৬০ সালে ইন্টারমিডিয়েট (এইচ.এস.সি) পাশ করেন। ১৯৬২ সালে গোয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বরপেটা জেলার, বরপেটা সদরে অবস্থিত “মাধব চৌধুরী (এম.সি) কলেজ” থেকে ডিগ্রী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে এম.এ পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন।
কর্মজীবন
১৯৬৩ সালে আসাম থেকে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া থানাধীন নিজ গ্রাম চাচিতারায় ফিরে আসেন। একই বছর টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানায় অবস্থিত “পাকুটিয়া বৃন্দাবন চন্দ্র রাধা গোবিন্দ [বি.সি.আর.জি] উচ্চ বিদ্যালয়”-এ সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি) হিসেবে শিক্ষকতার মধ্য দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে “পাকুটিয়া বৃন্দাবন চন্দ্র রাধা গোবিন্দ [বি.সি.আর.জি] ডিগ্রি কলেজ”-এ ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন।১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দুই বছরের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে ১৯৭৬ সালে ১ম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগে ‘সহকারী পোস্ট মাস্টার জেনারেল’ পদে নোয়াখালীতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে কুমিল্লা জেলায় ‘ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল’ পদে বদলি হন। এরপর রাজশাহীতে ‘এডিশনাল পোস্ট মাস্টার জেনারেল’ পদে যোগদান করেন। ১৯৯৬ সালে ‘রিজিওনাল ম্যানেজার’ পদে (আর.এম- এডিশনাল পোস্ট মাস্টার জেনারেল এর সমমান পদ) ‘পোস্টাল লাইফ ইনস্যুরেন্স’ (ডাক জীবন বীমা) ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন।১৯৯৭ সালে ‘জেনারেল ম্যানেজার’ (GM-পোস্ট মাস্টার জেনারেল সমমান পদ) ‘পোস্টাল লাইফ ইনস্যুরেন্স’ (ডাক জীবন বীমা) হিসেবে রংপুরে বদলি হন। ১৯৯৮ সালে ‘পোস্টমাস্টার জেনারেল’ (P.M.G) পদে চট্টগ্রামে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ ১৯৯৯ সালের জুন মাসে ‘পোস্টমাস্টার জেনারেল’ (P.M.G) কেন্দ্রীয় সার্কেল, ঢাকায় দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় ১৯৯৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর অবসরে যান।
বৈবাহিক জীবন
সন্তান সন্তুতি
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ
আধ্যাত্মিক জীবনে পদার্পণ
হযরত শাহসুফী সাইয়্যিদ মুহাম্মাদ কমর উদ্দিন আহমাদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি যেহেতু পারিবারিকভাবেই প্রিয়নবী ﷺ এর আওলাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন, তাই তিনি রাসূল প্রেমে সব সময় বিভোর থাকতেন। কোথায় গিয়ে আল্লাহ তা‘য়ালা ও তাঁর প্রিয় হাবীবে পাকﷺ কে পাবেন, এ সাধনায় চরম অস্থিরতায় দিন কাটাচ্ছিলেন।তিনি আধ্যাত্মিক জগতের একজন হক্কানী মুর্শিদের অনুসন্ধান করতে লাগলেন। এভাবে তিনি অস্থিরভাবে মুর্শিদের খোঁজে কালাতিপাত করতে লাগলেন। এমতাবস্থায় তাঁর এক চাচা তাঁকে ইস্তেখারার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে বললেন, এই ইস্তেখারার মাধ্যমে তুমি জানতে পারবে কে তোমার মুর্শিদ হবে? তারপর তিনি একদিন স্বপ্নে দেখতে পান রাসূলে আকরাম ﷺ স্বয়ং নিজে তাঁকে এক বুজুর্গ ব্যক্তির চেহারা দেখিয়ে বললেন তুমি তাঁর কাছে বায়াত গ্রহণ কর। কিন্তু তিনি তাঁর নাম ও ঠিকানা কিছুই বলেন নি। বিভিন্ন জায়গায় চাকরীর সুবাদে যখনই যেখানে যেতেন, সেখানে স্বপ্নে প্রাপ্ত মুর্শিদের খোঁজ করতেন।বহুদিন খোঁজা-খোঁজির পর যখন তিনি নোয়াখালীতে ‘সহকারী পোস্ট মাস্টার জেনারেল’ হিসেবে আসলেন তখন তাঁর অধীন ডাক বিভাগের এক কর্মকর্তার কাছে তার স্বপ্ন বণর্না করলে তিনি বলেন, "স্যার! আপনি যে চেহারার বর্ণনা দিলেন, এমন একজন ব্যক্তিকে আমি চিনি।" এ কথা শুনে তিনি আবেগাপ্লুত ও অস্থির হয়ে উঠেন এবং তাঁর কাছ থেকে নাম-ঠিকানা জেনে নেন। অবশেষে ঠিকানা অনুযায়ী নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানাধীন মীরওয়ারিশপুরের খেজুরতলা হয়ে পিচ্ছিল রাস্তা দিয়ে পায়ে হেঁটে মজুমদার বাড়ির কাছারিতে পৌঁছেন। এরপর কাছারি থেকে ডাক দিয়ে বলেন যে, আপনারা কেউ কি বাড়িতে আছেন?তখন তাঁর স্বপ্নে দেখা সেই বুজুর্গ ব্যক্তি (যিনি তরিকায়ে মদিনার জামাতের ইমাম আল্লামা ডাক্তার মুহাম্মাদ বদিউজ্জামান রহমাতুল্লাহি আলাইহি) হারিকেন হাতে নিয়ে দরজায় দাঁড়িয়ে কাছারি ঘরের দিকে তাকালেন। হারিকেনের আলোতে বুজুর্গ ব্যক্তির চেহারা দেখে তিনি অত্যধিক আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এসময় বুজুর্গ ব্যক্তি কাছারি ঘরে এসে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কে এবং কেন আমার কাছে এসেছেন? তখন তিনি বললেন, আমার নাম মুহাম্মাদ কমর উদ্দিন আহমাদ। আমি একজন রুহানী রোগী। আপনার কাছে রুহানী চিকিৎসার জন্য এসেছি।এই কথা শুনে ডাক্তার বদিউজ্জামান রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁকে বলেন, আমি একজন ডাক্তার; আমি আপনাকে কি রুহানী চিকিৎসা করব? তখন ডাক্তার বদিউজ্জামান রহমাতুল্লাহি আলাইহি বিভিন্ন কথা বলে এড়িয়ে যেতে চাইলে একপর্যায়ে কমর উদ্দিন আহমাদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর পা জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করেন এবং বলেন, আমাকে আপনার পরিচয় আল্লাহর হাবীব ﷺ প্রদান করেছেন। তিনি আপনার কাছেই আমাকে বায়াত গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। তাই আমাকে আপনি ফিরিয়ে দিবেন না। এই কথা শুনে ডাক্তার বদিউজ্জামান রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁকে বুকের সাথে জড়িয়ে নেন এবং বলেন আপনি বেশি বেশি দুরূদে উম্মি পড়বেন।তখন থেকে তাঁর শুরু হয় নিরবিচ্ছিন্ন সাধনা। তারপর স্বীয় মুর্শিদ যেখানেই যেতেন, তিনিও সেখানে যেতেন। একবার তিনি জানতে পারেন যে, কুমিল্লা যাওয়ার উদ্দেশ্যে মুর্শিদ কিবলা নোয়াখালী বাস স্টেশনে এসেছেন। সেখানে তিনি অফিসের গাড়ি নিয়ে ছুটে যান এবং তাঁর মুর্শিদ কিবলার সাথে দেখা করেন। কাকুতি-মিনতি করে বাসায় যাওয়ার জন্য তাঁর মুর্শিদ কিবলাকে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাঁর মুর্শিদ কিবলা কোনমতেই রাজি হচ্ছিলেন না। তিনি বলেন, যদি আপনি আজ আমার বাসায় না যান, তবে আমার লাশের উপর দিয়ে আপনার বাস যাবে। এই বলে বাসের সামনে রাস্তার উপর শুয়ে পড়েন। অগত্যা তাঁর মুর্শিদ কিবলা তাকে তুলে বললেন, ‘আঁই ক্যান্নে যাইয়ূম” (আমি কিভাবে যাব)। তিনি বলেন, আমার গাড়ি আছে। উত্তরে তাঁর মুর্শিদ বললেন, “আঁই সরকারি গাড়িত যাইতান নো” (আমি সরকারি গাড়িতে যাব না)। তিনি নিজ খরচে ক্রয়কৃত তেল কেনার রশিদ দেখালে তখন মুর্শিদ কিবলা সর্বপ্রথম তাঁর বাসায় যান।এরপর মুর্শিদ কিবলা বহুবার তাঁর বাসায় যান এবং সেখানে রাত্রি যাপন করেন। তিনি ও তাঁর পরিবার মুর্শিদ কিবলার খেদমতে নিয়োজিত থাকতেন। মুর্শিদ কিবলা তাঁর বাসায় তা‘লীম ও তাহাজ্জুহের কাজ করতেন এবং অনেককে উচ্চ পর্যায়ের ছবক দিতেন। কিন্তু তাঁকে নিয়ে বসতেন না। এমনি এক মাহফিলে তাঁর মুর্শিদ কিবলার কাছে তিনি ছবকের আবদার করেন এবং বলেন, “বাজান আমার কী হবে! আমারতো কোন ছবক হইল না। আমি কী করব! কী নিয়ে বাঁচব!”। তখন তাঁর মুর্শিদ কিবলা একজন মুবাল্লিগকে ডেকে বললেন, “ওরে নিয়ে বস”।উক্ত মুবাল্লিগ মুর্শিদ কিবলার নির্দেশে তাঁকে যথাক্রমে ৫ লতিফা, সুলতানুল আযকার, নূরের ছবক ও যিয়ারতে রাসূল ﷺ এর সবক দিলেন। রাসূলে আকরাম ﷺ এর যিয়ারত লাভ করার পর আল্লামা কমর উদ্দিন আহমাদ (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেন, “তিন বছর যাবত দিন-রাত একমুহুর্তের জন্যও রাসূলে আকরাম ﷺ আমার দৃষ্টির আড়াল হননি। তিনি আরো বলেন, “রাসূলে আকরাম ﷺ আমাকে তাঁর কলব মুবারকে স্থান দিয়েছেন। পরবর্তীতে রাসূলে আকরাম ﷺ নিজেই আমাকে সায়রে আফাকির সবক দান করেন। যার ফলশ্রুতিতে আমার মুর্শিদ কিবলা আমাকে সায়েরে আফাকির স্পেশালিস্ট উপাধি দান করেন।”তিনি তাঁর মুর্শিদ কিবলার স্মৃতি চারণ করতে গিয়ে প্রায়শ আবেগাপ্লুত হয়ে কান্না জড়িত কণ্ঠে বলতেন, আমার জীবনের একটি মাত্র সর্বোত্তম ঘটনা, আর তা হলো আমার মুর্শিদ কিবলার সাথে আমার সাক্ষাত।
খিলাফত লাভ
পবিত্র হজ্জ ও উমরা পালন
খুলাফা-ই-কিরাম
০১. জনাব আলহাজ্জ ক্বারী মুহাম্মাদ আবু তাহের (রহমাতুল্লাহি আলাইহি), বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী০২. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ আবুদ্দারদা রফিক০৩. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ নুরুল ইসলাম (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)০৪. জনাব আলহাজ্জ সৈয়দ মুহাম্মাদ আবু বকর সিদ্দিক০৫. জনাব ডাক্তার শামছুল হক (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)০৬. মুফতি মাওলানা নেছার আহমাদ খান (রহমাতুল্লাহি আলাইহি), নোয়াগাঁও, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর০৭. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ মোশতাক আহমাদ চৌধুরী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি), সাবেক নির্বাচন কমিশনার, সিলেট০৮. জনাব ড. মাওলানা এ. কে. এম. মাহবুবুর রহমান, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।০৯. জনাব আলহাজ্জ ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মাদ সেকান্দার আলী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি), কিশোরগঞ্জ।১০. জনাব আলহাজ্জ সাইয়্যিদ মুহাম্মাদ হুমায়ুন আহমাদ (ছোট সাহেবজাদা)১১. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান, কোনাপাড়া, ঢাকা।১২. জনাব মুহাম্মাদ রফিকউল্লাহ১৩. জনাব মুফতী মাওলানা মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম খান, নোয়াগাঁও, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর১৪. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ রাশেদুল হাসান১৫. জনাব মুহাম্মাদ দেলোয়ার হোসেন১৬. জনাব হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হুমায়ুন কবির খান (হাফিজাহুল্লাহ), নোয়াগাঁও, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর১৭. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ জয়নুল আবেদীন১৮. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ তৌহিদুর রহমান১৯. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ আবুল হাসেম২০. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ মাজিদুল ইসলাম২১. জনাব আলহাজ্জ এস. এম. কামাল২২. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ আলী হোসেন, নাখালপাড়া, ঢাকা২৩. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ হেলাল উদ্দিন আকন্দ, বরুড়া, কুমিল্লা২৪. জনাব মুহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম২৫. জনাব মুহাম্মাদ জাহাঙ্গীর হোসেন২৬. জনাব আলহাজ্জ মুহাম্মাদ আলমগীর হোসাইন২৭. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ মিজানুর রহমান, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর২৮. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম২৯. জনাব মুহাম্মাদ মাইনুদ্দিন৩০. জনাব মুহাম্মাদ ইনাম উদ্দিন শাহ্৩১. জনাব মুহাম্মাদ আব্দুল জলিল৩২. জনাব মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসেন৩৩. জনাব মুহাম্মাদ ফারুক৩৪. জনাব মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম (মোড়ল)৩৫. জনাব মুহাম্মাদ আমিনুর রহমান৩৬. জনাব মুহাম্মাদ আবুল বাসার (হযরতের ছোট জামাতা)৩৭. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ বাহাউদ্দিন খান, নোয়াগাঁও, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর৩৮. জনাব মুহাম্মাদ আশরাফ৩৯. জনাব মুহাম্মাদ জহিরুল ইসলাম৪০. জনাব মুহাম্মাদ আবুল বাসার পাটওয়ারী৪১. জনাব মাওলানা মুহাম্মাদ ইসমাঈল, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর
ওফাত
একনজরে
- নামআল্লামা শাহসূফী সাইয়্যিদ মুহাম্মাদ কমর উদ্দিন আহমাদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি
- জন্ম৩১ ডিসেম্বর ১৯৪২
- পিতাসাইয়্যিদ মুহাম্মাদ কাশেম আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি
- মাতামুহতারামা বীরত্তন নেছা (র)
- জন্মস্থানদরগ্রাম, সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ
- শিক্ষাএম.এ, ইংরেজি বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা - পেশা‘পোস্টমাস্টার জেনারেল’ (PMG)
কেন্দ্রীয় সার্কেল, ঢাকা - খলিফাত্বরিকায়ে মদীনার জামা‘য়াত
- ওফাত১১ সেপ্টেম্বর ২০০৪
- মাজার শরীফচাঁপাইন, সাভার, ঢাকা